Sesame Oil( তিলের তেল )100 ml

SKU: VJA57020
Seller: VesojE Agro

Tk 108
Tk 120
Tk 120
10% OFF


তিলের তেল (Sesame oil) মূলত একটি ভেজিটেবল অয়েল। তিলের তেল বেশ উচ্চমাত্রায় পুষ্টিকর, কেননা এই তেল বেশি কিছু অ্যাসেনশিয়াল ভিটামিন যেমন- ভিটামিন ই, বি কমপ্লেক্স ও ডি কপার, জিঙ্ক, ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস সমৃদ্ধ। এর মধ্যে ৪১% লিনলিক এসিড, ৩৯% অলিক এসিড, ৮% পালমিটিক এসিড এবং ৫% স্টেরিক এসিড ফ্যাটি এসিড আছে।

 
১.ডায়বিটিস নিয়ন্ত্রণ: ছোট থেকে বড়, সব বয়সীদের মধ্যেই ডায়াবিটিসের ঝুঁকি এখন অনেক বেশি। ডায়াবেটিক রোগীদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী সাদা তিল।
 
২.রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ: উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাদা তিলের জুড়ি মেলা ভার। এই তিলে রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম, যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। তাই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতেও এই তেলে রান্না করা ভাল।
 
৩.ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়: সাদা তিলের তেলে একাধিক প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজ রয়েছে। তাই প্রতিদিনের খাবারে এই তেল ব্যবহার করলে শরীরে ক্যানসারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। যাদের কেমোথেরাপি নিতে হয়, তাদের খাদ্যতালিকায় এই তেল রাখার কথা বলেন পুষ্টিবিদরা।
 
৪.গাঁটের ব্যথা উপশম করে : এই তেল হাড়কে মজবুত করে। তিলের তেলে রয়েছে কপার, যা গাঁটের ব্যথা, পা ফুলে যাওয়া, পেশিতে ব্যথা কিংবা বাতের ব্যথার উপশমে খুবই কার্যকর। যাদের আর্থারাইটিসের সমস্যা আছে তারাও তিলের তেল দিয়ে রান্না করতে পারেন, উপকার পাবেন।
 
৫. অকালে চুল পাকা রোধ করতে: অকালে চুল পাকা রোধ করতে তিলের তেল প্রয়োগ অনেকের বয়স ত্রিশ ছুঁতে না ছুঁতেই চুল সাদা হওয়া শুরু করে দেয়। এই সমস্যা থেকে আপনাকে বাঁচাতে পারে তিলের তেল। নিয়মিত তিলের তেল মাথার স্ক্যাল্প-এ ম্যাসাজ করুন। তিলের তেল একটু ভারী বলে পুরো চুলে লাগাতে হলে অন্য কোন হালকা তেল যেমন অলিভ অয়েল বা নারকেল তেলের সাথে মিশিয়ে লাগাবেন। ।
 
৬. স্কিনটোন ইভেন করতে: তিলের তেলে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান থাকায়, যাদের প্যাচি স্কিন বা ত্বকে দাগ ছোপ আছে, তারা দিনে দুই বার এই অয়েল হালকা করে ম্যাসাজ করে ১৫ মিনিট রেখে দিয়ে, গরম পানিতে ভেজানো তোয়ালে দিয়ে মুছে নিলে, স্কিনটোন অনেকটাই ইভেন হয়ে যাবে।
 
৭. শুষ্ক ত্বকের যত্নে: এই তেল একটি অসাধারণ ময়েশচারাইজার। পাশাপাশি এতে ডিটক্সিফাইং উপাদান থাকায় শুষ্ক ডেড সেল দূর করে ত্বককে সফট ও হাইড্রেটেড করে তোলে। রাতে ঘুমানোর আগে দু ফোঁটা তিলের তেল যেকোনো ক্রিমের সাথে মিশিয়ে ফেইসে অ্যাপ্লাই করবেন। চাইলে এই তেল আপনি আপনার পছন্দের ফেইস প্যাকেও লাগাতে পারেন, তবে খুব বেশি না, দুই থেকে তিন ফোঁটা পরিমাণে।
 
৮. সানবার্ন ও ক্লোরিন বার্ন কমাতে : রৌদ্রে ঘুরে আসার পরে আয়নার দিকে আর তাকাতে মন চায় না কারো। এই সানবার্ন দূর করতে, গোসলের আগে ভালোভাবে তিলের তেল সারা শরীরে, যেমন হাত, পা, মুখ, গলা, ঘাড় যেসব জায়গায় বেশি সানবার্ন হয়েছে, সেখানে ভালোভাবে মালিশ করে, এরপরে গরম পানি দিয়ে গোসল করে নিন। এভাবে বেশ কয়েকদিন করলে ভালো উপকার পাবেন। এছাড়াও যারা নিয়মিত সুইমিং পুলে যান, তাদেরও ক্লোরিন পানিতে স্কিন-এর বেশ সমস্যা হয়। তাই সুইমিং পুলে নামার আগে এই তেল মেখে নিলে ক্লোরিন আপনার ত্বকের কোন ক্ষতিই করতে পারবে না।   
 
০৯. খুশকি ও ফাঙ্গাস দূর করতে: চুলে খুশকির সমস্যা থাকলে বা কোনো রকম ফাঙ্গাল ইনফেকশন থেকে থাকলে রোজ রাতে তিলের তেল মাথায় দিয়ে সকালে শ্যাম্পু করবেন। 
 
১০. হেয়ার ড্যামাজ থেকে বাঁচতে: নানারকম স্টাইলিং-এর কারণে চুল ড্যামেজ হয়ে থাকলে, একটা পাকা অ্যাভোকাডো ম্যাশ করে নিয়ে তাতে মেশান ৫ চামচ তিলের তেল (চুলের দৈর্ঘ্য অনুযায়ী এই পরিমাণ বাড়িয়ে নিতে পারেন)। এবার পুরো চুলে লাগিয়ে এক ঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু করে নিন। সপ্তাহে দু’বার করলে ভালো উপকার পাবেন।
 






Customer Questions and answers :

Login to ask a question