রামাদানকে আমরা কীভাবে কাজে লাগাব—এর বিস্তারিত বিবরণ উঠে এসেছে এ বইয়ে। সিয়াম, সালাত, তারাবি, তিলাওয়াত, ইতিকাফ-সহ রামাদান-সংশ্লিষ্ট প্রতিটি বিষয়ের বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে এতে। নিজেকে পাপমুক্ত ও শুদ্ধ করে তোলার এই মাসটিকে যারা যথাযথভাবে কাজে লাগাতে চায়, এ বইটি তাদের জন্য আদর্শ একটি গাইড-বুকের কাজ করবে, ইনশাআল্লাহ।
এ বইয়ে কঠিন ও জটিল বিষয়গুলোও তুলে ধরা হয়েছে সহজ ও সরলভাবে। উপরন্তু কলমের কালির সঙ্গে হৃদয়ের সবটুকু দরদ যেন ঢেলে দেওয়া হয়েছে বইটির পাতায়-পাতায়। অসামান্য মায়া নিয়ে উম্মাহকে বলা হয়েছে এমন কিছু কথা, যা সচরাচর খুব একটা শোনা যায় না।
আমাদের জীবন খুবই সংক্ষিপ্ত। ছোট্ট এই জীবনে চাইলেও আমরা খুব বেশি আমল করতে পারি না। আর তাই আল্লাহ তাআলা আপন অনুগ্রহে আমাদের জন্য বিপুল সাওয়াব অর্জনের সুযোগ করে দিয়েছেন। আমরা যদি একটু বুদ্ধি খাটিয়ে, একটু ভেবেচিন্তে, বিশেষ কিছু আমল নিয়মিত করতে পারি, তাহলে অল্প সময়ের ব্যবধানে আমাদের নেকির পাল্লা অনেক বেশি ভারী হয়ে উঠবে। হাশরের ময়দানে যখন কেউ কাউকে চিনবে না, তখন এই আমলগুলোই হবে আমাদের একমাত্র সম্বল, জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার অন্যতম অসিলা।
‘জান্নাতিদের আমল’ বইটির পাতায় পাতায় বর্ণিত হয়েছে হাজারো আমলের কথা। যেসব আমলের মাধ্যমে মিলবে আল্লাহর সন্তুষ্টি ও নৈকট্য, রাতে ঘুমিয়ে থেকেও অর্জন করা যাবে তাহাজ্জুদের সাওয়াব, শহিদ না হয়েও লাভ করা যাবে শহিদি মর্যাদা, কবরের আজাব থেকে মিলবে চিরমুক্তি, হাশরের ময়দানে আরশের ছায়া, প্রিয় নবিজির সুপারিশ এবং আরও কত কি!
অল্প আমলে অধিক সাওয়াব পেতে কে না চায়! আল্লাহর প্রিয় বান্দা হতে কার না ইচ্ছে করে! অথচ অধিকাংশ মুসলিমই জানে না, কীভাবে বুদ্ধি খাটিয়ে আমল করতে হয়; কোন সময় কোন আমলগুলো করলে সারারাত ঘুমিয়েও পাওয়া যায় তাহাজ্জুদের সাওয়াব, হজে না গিয়েও মিলে পূর্ণ হজের নেকি, শহিদ না হয়েও লাভ করা যায় শাহাদাতের মর্যাদা।
আল্লাহ তাআলা ইবাদতের ক্ষেত্রে এমনসব সুযোগের ব্যবস্থা করে রেখেছেন, যাতে আমরা সীমিত সময়ে এবং কম পরিশ্রমে নিজেদের আমলনামায় যুক্ত করতে পারি পাহাড়সমান সাওয়াব; পাপের সাগরে যা হবে আমাদের নাজাতের তরি। হাশরের ময়দানে সাওয়াবে ভরপুর আমলনামা দেখে নিজেরাই হয়ে যাব বিস্মিত।
এজন্য জীবনকে আমলের মাধ্যমে পরিপূর্ণ করে তুলতে এবং আল্লাহর আরও বেশি নৈকট্যপ্রাপ্ত বান্দা হতে আমাদের এবারের আয়োজন—‘আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের আমল’।
তাওহীদ আল্লাহর কাছে আমল গ্রহণযোগ্যতার ভিত্তি। শিরক তাওহীদের সম্পূর্ণ বিপরীত। শিরক সকল আমলকে বিনষ্ট করে দেয়।
তাওহীদের মাধ্যমে আমল গ্রহণযোগ্য হয়, আর শিরক আমলকে ধ্বংস করে দেয়। তাই তাওহীদ ও শিরক সম্পর্কে জানতে হবে ।
আর এ জানার উৎস হবে কুরআন ও সহীহ সুন্নাহ ।
আল্লাহর দ্বীনের মূল ভিত্তি তাওহীদ । তাওহীদ মানে আল্লাহকে রব ও ইলাহ্ হিসেবে একক মর্যাদা দেয়া । তাওহীদের বিপরীত শিরক ।
শিরক হচ্ছে যা আল্লাহর জন্য নির্দিষ্ট এবং শুধু মাত্র আল্লাহরই প্রাপ্য, তাতে অন্য কাউকে অংশীদার বানানো ।
শিরক 'কে কুরআনে 'যুল্ম আযীম' তথা মহা অবিচার বলা হযে়ছে। শিরক অমার্জনীয় অপরাধ । শিরক সকল নেক আমল নষ্ট করে দেয়।
আল্লাহ মানুষের হেদাযে়তের জন্য যুগে যুগে নবী—রাসূল পাঠিযে়ছেন। সকল নবী— রাসূলের দাওয়াতের মূল বিষয় ছিল তাওহীদ ।
ঈমানকে নির্ভেজাল তাওহীদের ওপর টিকিযে় রাখার জন্য এবং শিরক থেকে বাচার জন্য প্রতেক মুমিনেরই তাওহীদ ও শিরক সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকা প্রযে়াজন । এ ধারণা থাকলেই সে জানতে পারবে তাওহীদ কী? তাওহীদের দাবি কী ? শিরক কী ? শিরকের পরিণতি কী ? আর এ সব জানতে পারলেই তার বাস্তব জীবনে ঈমানের প্রভাব পরিলক্ষিত হবে । সে আল্লাহর প্রভূত্ব ছাড়া আর কারো প্রভূত্ব মানবে না।
আল্লাহর দাসত্ব ও গোলামী ছাড়া আর কারো দাসত্ব ও গোলামী করবে না। আল্লাহর সার্বভৌমত্ব ছাড়া আর কারো সার্বভৌমত্ব মানবে না।
আল্লাহর ক্ষমতায় কাউকে অংশীদার বানাবে না। সকল ধরনের তাগতকে সে বর্জন করবে । সকল ধরনের শিরককে সে প্রত্যাখ্যান করবে।
'তাওহীদ ও শিরক' বইটিতে তাওহীদের পরিচয়, তাওহীদের মর্যাদা, জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত নানা আঙ্গিকে তাওহীদ চর্চা, মানব জীবনে তাওহীদের প্রভাব এবং শিরকের পরিচয়, কারণ, পরিণাম, আমাদের সমাজে প্রচলিত শিরক ইত্যাদি বিষযে়র আলোচনা করা হযে়ছে।
প্রতিটি প্রাণী মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে । আর অবশ্যই কিয়ামতের দিন তাদের প্রতিদান পরিপূর্ণভাবে দেয়া হবে; সুতরাং যাকে জাহান্নাম থেকে দূরে রাখা হবে এবং জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে, সে-ই সফলতা পাবে, আর দুনিয়ার জীবন শুধু ধোঁকার সামগ্রী ।”
-সূরা আলে ইমরান, আয়াত : ১৮৫
যে কোনো বই নিবিড় মনে পড়ার সময় প্রিয় পাঠক-পাঠিকার মনে কিছু প্রশ্নমালা উঁকি দেয়, পাশাপাশি তারা কিছু করণীয় বিষয় তুলে আনার চেষ্টা করেন । এ সবের প্রতি লক্ষ্য রেখেই বইটির -
• প্রথম অধ্যায়ে ‘মানব পরিচয়' শিরোনামে মানুষের সৃষ্টি-রহস্য, মানব সৃষ্টির লক্ষ্য, মানব জীবনের সফলতা ও ব্যর্থতা সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে।
• দ্বিতীয় অধ্যায়ে ‘মৃত্যুর বিবরণ’,
• তৃতীয় অধ্যায়ে ‘গোসল, কাফন, জানাযার নামায ও দাফন' সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ অনেক মাসআলা-মাসায়েল বিশুদ্ধ দলিলের আলোকে বর্ণনা করা হয়েছে ।
• চতুর্থ অধ্যায়ে ‘কবরের বিবরণ’, পঞ্চম অধ্যায়ে “কিছু ভ্রান্তির অপনোদন' শিরোনামে কিছু জিজ্ঞাসার জবাব এবং
• ষষ্ঠ অধ্যায়ে ‘কিছু পাথেয়' শিরোনামে আমাদের করণীয় ধারাবাহিকভাবে বর্ণনা করা হয়েছে ।
ইতোপূর্বে ”পৃথিবী আমার আসল ঠিকানা নয়” বইটির দুইটি সংস্করণ প্রকাশ করা হয়েছে । ব্যাপক পাঠকপ্রিয়তায় আলোচ্য বইটির বিন্যাস, উপস্থাপনার ধরন, মান ও নির্ভরযোগ্যতা সুধী পাঠক সহজেই উপলব্ধি করতে সক্ষম হবেন । বইটি দ্বারা পাঠক মহল উপকৃত হলেই আমাদের প্রচেষ্টা সার্থক হয়েছে বলে মনে করবো ।
আল্লাহ মুমিনদেরকে “হে আমার বান্দাগণ!' বলে সম্বোধন করেছেন । তাই আল্লাহর বান্দা হওয়া সৌভাগ্যের ব্যাপার । শুধু ঈমান আনলেই আল্লার বান্দা হওয়া যায় না। আল্লার বান্দা হওয়ার জন্য প্রয়োজন বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলির। সে গুণ ও বৈশিষ্ট্যগুলো বিচ্ছিন্-বিক্ষিপ্তভাবে বেশ কয়েকটি বৈশিষ্ট্যের উল্লেখ করা হয়েছে । বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলির আলোচনা শুরু করা হয়েছে, ইবাদুর রাহমান- রাহমানের বান্দাগণ বলে। এখানে রাহমানের বান্দাদের যে গুণগুলোর উল্লেখ করা হয়েছে, দাওয়াত ইলাল্লাহর পথের কর্মী হিসেবে এ গুণগুলো আমাদের অর্জন করতে হবে।
রাহমানের বান্দাদের গুণাবলি বইটি কোনো গতানুগতিক বই নয়। এ বইটি সুরা আল ফোরকানের শেষাংশের ১৫টি আয়াতকে অবলম্বন করে লেখা হয়েছে। এ আয়াতগুলোতে আল্লাহ তার প্রিয় বান্দাদেরকে ইবাদুর রাহমান-রাহমানের বান্দাগণ হিসাবে পরিচয় দিয়ে তাদের গুণাবলি উল্লেখ করেছেন। লেখক এ গুণ ও বৈশিষ্ট্যগুলো বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেছেন।
আমাদের বিশ্বাস যারা এসব গুণ ও বৈশিষ্ট্য অর্জন করে রাহমানের বান্দাদের অন্তর্ভূক্ত হতে চান, তারা এই বইটি থেকে উপকৃত হবেন। ইনশাআল্লাহ।
অস্থিতিশীল বাজার। দ্রব্য-মূল্যের উর্ধ্বগতি। ঝুঁকিতে আমদানি-রপ্তানি খাত। ভেঙে পড়ছে ব্যাংকিং সিস্টেম। বাড়ছে ঋণখেলাপির দায়। মূল্যস্ফীতিতে টালমাটাল বিশ্ব। অজানা শংকা বিরাজমান ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতিতে। দূর্ভিক্ষের অশনি সংকেতে পেরেশান জন-সাধারণ। এর কারণ কী? কী কারণে ঘটছে এমনটা? এসব সমস্যার সমাধান কোথায়?
যে যাই বলুক বা যত ব্যাখ্যাই করুন; ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতি সম্পর্কিত এসব সমস্যার সমাধান একটাই—মানবতার নবি হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবন ধারা ও জীবনার্দশের অনুকরণ ও বাস্তাবায়ন। আল্লাহতায়ালা পবিত্র কোরআনের সুরা আহজাবের ২১ নং আয়াতে ইরশাদ করেছেন, ‘তোমাদের জন্য রাসুলের জীবনে রয়েছে অনুকরণীয় সুন্দরতম আদর্শ।’ সুতরাং ব্যবসা-বাণিজ্যগত এই ক্রাইসিস, অর্থনৈতিক মন্দা এবং নৈতিক ও মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধে মহানবি হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্দরতম আদর্শ অনুসরণের কোনো বিকল্প নেই।
ব্যবসা-বাণিজ্য ও পেশা-ক্যারিয়ারে সফল হতে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ব্যবসায়িক জীবনের ইতিহাস ও দিক-নির্দেশনার অনবদ্য একটি গাইডলাইনমূলক বই—‘দ্য গ্রেটেস্ট অন্ট্রাপ্রেনর মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।’ বইটির মূল বৈশিষ্ট্য হলো—বর্তমান সময়ের সফল মানুষরা ব্যবসা ও আত্মউন্নয়নের জন্য যেসব গুণ-অভ্যাস ও ব্যবস্থাপনা-কৌশল অনুসরণ করার কথা বলেন; সেসব গুণ-অভ্যাস ও ব্যবস্থাপনা-কৌশলকে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনদর্শনের আলোকে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। পাশাপাশি আধুনিক ব্যবসা উন্নয়নে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লামের কর্ম, আদর্শ ও দিক-নির্দেশনাসহ তাঁর রণনীতির প্রয়োগযোগ্যতা প্রমাণ করা হয়েছে।
ব্যবসাজীবনে আপনি কি সফল হতে চান? শ্রম বিনিময় মাধ্যমে স্বার্থক একটি জীবন গড়তে চান? সফল একজন উদ্যোক্তা হিসেবে সফল একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা-ই কি আপনার জীবনের একমাত্র স্বপ্ন? সর্বপরি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনার্দশের আলোকে সুন্দর একটি ক্যারিয়ার গড়ে আপনি কি সফল মানুষ হতে চান? তাহলে এই বই হবে আপনার জন্য সময়ের সেরা উপহার।"
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
During the Prophet’s post-era, some of the so-called self-interested ulama and the enemies of Islam, to please the common people, deviated from the main principle of Islam, and for little effort, gave hope of love of the Prophet (pbuh), through the medium of exaggerating, amusing and falsified stories, they continued the practice of various types of shirk and bid‘ah activities (‘amal). To get clearance from this and engage in correct ‘ibādah, there is no alternative other than to acquire proper knowledge of the Qur’ān.
All the contents of this book are properly discussed and referenced only in the light of the Qur’ān and authentic Ḥadīth. In the first chapter of this book, ‘Read the Qur’ān with Understanding’—it is expected that it will encourage the readers to study the Qur’ān with its translation. If one reads the Qur’ān with proper understanding, then the truth of all the contents discussed in this book will be clear like the daylight, Inshā’Allāh.
Only the knowledge of the Qur’ān will guide us in our daily activities and help us to observe the correct ‘Ibādah, Inshā’Allāh.
সর্বাধিক সঠিক পথের হেদায়েতকারী সেই কুরআন থেকে হেদায়াত লাভ করতে হলে আমাদের এর আয়াতসমূহের ওপরে চিন্তা –গবেষণা ও তা থেকে উপদেশ গ্রহণ করতেই হবে । দারসে কুরআন তারেই সহায়ক এক সহজ পদ্ধতি । আল্লাহ তায়ালার অশেষ মেহেরবানীতে দারসে কুরআন সিরিজ সমাদৃত হয়েছে। আশা করি, সিরিজটি দারস প্রদানকারী পাঠকদের জন্য সহায়ক হবে । সমসাময়িক পরিস্থিাততে প্রয়োজনীয় হেদায়াত সিরিজটিতে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে, যাতে বর্তমান সমস্যা-সংকুল পরিবেশে দীনী ভাই-বোনেরা এর দ্বারা তাদের দীনী ইলমের পিপাসা নিবারন করতে পারে এবং কুরআন থেকে উপদেশ গ্রহণ করে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সা:)-এর পছন্দনীয় পথের উপর অবিচল থাকতে পারে । আশা করি, সিরিজটি দীনের পথে অবিচল থাকতে পাঠককের জন্য সহায়ক হবে, ইনশ’আল্লাহ ।
সর্বাধিক সঠিক পথের হেদায়েতকারী সেই কুরআন থেকে হেদায়াত লাভ করতে হলে আমাদের এর আয়াতসমূহের ওপরে চিন্তা –গবেষণা ও তা থেকে উপদেশ গ্রহণ করতেই হবে । দারসে কুরআন তারেই সহায়ক এক সহজ পদ্ধতি । আল্লাহ তায়ালার অশেষ মেহেরবানীতে দারসে কুরআন সিরিজ সমাদৃত হয়েছে। আশা করি, সিরিজটি দারস প্রদানকারী পাঠকদের জন্য সহায়ক হবে । সমসাময়িক পরিস্থিাততে প্রয়োজনীয় হেদায়াত সিরিজটিতে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে, যাতে বর্তমান সমস্যা-সংকুল পরিবেশে দীনী ভাই-বোনেরা এর দ্বারা তাদের দীনী ইলমের পিপাসা নিবারন করতে পারে এবং কুরআন থেকে উপদেশ গ্রহণ করে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সা:)-এর পছন্দনীয় পথের উপর অবিচল থাকতে পারে । আশা করি, সিরিজটি দীনের পথে অবিচল থাকতে পাঠককের জন্য সহায়ক হবে, ইনশ’আল্লাহ ।
সর্বাধিক সঠিক পথের হেদায়েতকারী সেই কুরআন থেকে হেদায়াত লাভ করতে হলে আমাদের এর আয়াতসমূহের ওপরে চিন্তা –গবেষণা ও তা থেকে উপদেশ গ্রহণ করতেই হবে । দারসে কুরআন তারেই সহায়ক এক সহজ পদ্ধতি । আল্লাহ তায়ালার অশেষ মেহেরবানীতে দারসে কুরআন সিরিজ ০৩ সমাদৃত হয়েছে।
আশা করি, সিরিজটি দারস প্রদানকারী পাঠকদের জন্য সহায়ক হবে । সমসাময়িক পরিস্থিাততে প্রয়োজনীয় হেদায়াত সিরিজটিতে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে, যাতে বর্তমান সমস্যা-সংকুল পরিবেশে দীনী ভাই-বোনেরা এর দ্বারা তাদের দীনী ইলমের পিপাসা নিবারন করতে পারে এবং কুরআন থেকে উপদেশ গ্রহণ করে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সা:)-এর পছন্দনীয় পথের উপর অবিচল থাকতে পারে ।
আশা করি, সিরিজটি দীনের পথে অবিচল থাকতে পাঠককের জন্য সহায়ক হবে, ইনশ’আল্লাহ।
সর্বাধিক সঠিক পথের হেদায়েতকারী সেই কুরআন থেকে হেদায়াত লাভ করতে হলে আমাদের এর আয়াতসমূহের ওপরে চিন্তা –গবেষণা ও তা থেকে উপদেশ গ্রহণ করতেই হবে । দারসে কুরআন তারেই সহায়ক এক সহজ পদ্ধতি । আল্লাহ তায়ালার অশেষ মেহেরবানীতে দারসে কুরআন সিরিজ সমাদৃত হয়েছে। আশা করি, সিরিজটি দারস প্রদানকারী পাঠকদের জন্য সহায়ক হবে । সমসাময়িক পরিস্থিাততে প্রয়োজনীয় হেদায়াত সিরিজটিতে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে, যাতে বর্তমান সমস্যা-সংকুল পরিবেশে দীনী ভাই-বোনেরা এর দ্বারা তাদের দীনী ইলমের পিপাসা নিবারন করতে পারে এবং কুরআন থেকে উপদেশ গ্রহণ করে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সা:)-এর পছন্দনীয় পথের উপর অবিচল থাকতে পারে । আশা করি, সিরিজটি দীনের পথে অবিচল থাকতে পাঠককের জন্য সহায়ক হবে, ইনশ’আল্লাহ ।
সর্বাধিক সঠিক পথের হেদায়েতকারী সেই কুরআন থেকে হেদায়াত লাভ করতে হলে আমাদের এর আয়াতসমূহের ওপরে চিন্তা –গবেষণা ও তা থেকে উপদেশ গ্রহণ করতেই হবে । দারসে কুরআন তারেই সহায়ক এক সহজ পদ্ধতি । আল্লাহ তায়ালার অশেষ মেহেরবানীতে দারসে কুরআন সিরিজ সমাদৃত হয়েছে। আশা করি, সিরিজটি দারস প্রদানকারী পাঠকদের জন্য সহায়ক হবে । সমসাময়িক পরিস্থিাততে প্রয়োজনীয় হেদায়াত সিরিজটিতে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে, যাতে বর্তমান সমস্যা-সংকুল পরিবেশে দীনী ভাই-বোনেরা এর দ্বারা তাদের দীনী ইলমের পিপাসা নিবারন করতে পারে এবং কুরআন থেকে উপদেশ গ্রহণ করে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সা:)-এর পছন্দনীয় পথের উপর অবিচল থাকতে পারে । আশা করি, সিরিজটি দীনের পথে অবিচল থাকতে পাঠককের জন্য সহায়ক হবে, ইনশ’আল্লাহ ।
প্রতিটি প্রাণীর অনিবার্য পরিণতি মৃত্যু। প্রতিটি মানুষই মৃত্যুর প্রত্যক্ষ জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা লাভ করে। কিন্তু সেই জ্ঞান অন্য মানুষদেরকে সে দান করতে সক্ষম হয় না। কারণ মৃত্যুর অভিজ্ঞতা যখন অর্জন হয়েছে তখন সে এই পৃথিবীর এমন এক তোরণ অতিক্রম করে চলে গিয়েছে যা দিয়ে আর ফিরে আসা যায় না। আর তাই মানুষদেরকে জানাতেও পারে না যে মৃত্যু কেমন। তাই কোনো মানুষের কল্পনা, গবেষণা বা আবেগপ্রসূত কোনো তথ্যের দ্বারা আমরা মৃত্যু সম্পর্কে তথ্য অনুসন্ধান না করে সরাসরি আল্লাহর বাণী থেকেই জানব মৃত্যু কি? কারণ তিনিই মৃত্যুর সৃষ্টিকর্তা, সঠিক জ্ঞান একমাত্র তাঁর কাছেই এবং তিনি জানিয়েছেন আমাদেরকে মৃত্যু সম্পর্কে।
সর্বাধিক সঠিক পথের হেদায়েতকারী সেই কুরআন থেকে হেদায়াত লাভ করতে হলে আমাদের এর আয়াতসমূহের ওপরে চিন্তা –গবেষণা ও তা থেকে উপদেশ গ্রহণ করতেই হবে । দারসে কুরআন তারেই সহায়ক এক সহজ পদ্ধতি । আল্লাহ তায়ালার অশেষ মেহেরবানীতে দারসে কুরআন সিরিজ সমাদৃত হয়েছে। আশা করি, সিরিজটি দারস প্রদানকারী পাঠকদের জন্য সহায়ক হবে । সমসাময়িক পরিস্থিাততে প্রয়োজনীয় হেদায়াত সিরিজটিতে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে, যাতে বর্তমান সমস্যা-সংকুল পরিবেশে দীনী ভাই-বোনেরা এর দ্বারা তাদের দীনী ইলমের পিপাসা নিবারন করতে পারে এবং কুরআন থেকে উপদেশ গ্রহণ করে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সা:)-এর পছন্দনীয় পথের উপর অবিচল থাকতে পারে । আশা করি, সিরিজটি দীনের পথে অবিচল থাকতে পাঠককের জন্য সহায়ক হবে, ইনশ’আল্লাহ ।
কাবার পথের যাত্রী” বইটি মূলত একটি হজ্জ ও উমরা স্মারক, যা বাংলাদেশি সম্মানিত হজ্জ ও উমরা যাত্রীগণ গাইড বুক এবং স্মৃতি হিসেবে সংরক্ষণ করতে পারবেন।
কাবার পথের যাত্রী” বইটির সাহায্যে একজন সাধারণ হজ্জযাত্রীর মনের ভয় দূর, সহজ ও সংক্ষেপে হজ্জ এবং উমরার বিধি-বিধানগুলো আয়ত্তে আনতে পারেন। বিষয়গুলো আরো সহজে বুঝার জন্য হজ্জ ও উমরার সাথে সংশ্লিষ্ট স্থানসমূহের ছবি, মানচিত্র এ বইটিতে সংযোজন করা হয়েছে। বইটিতে ঔতিহাসিক গুরুত্বপূর্ণ ছবিও দেখানো হয়েছে।সৌদি আরব গিয়ে একজন হাজী/উমরাকারী যেন তার প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো আরবী ভাষায় ব্যক্ত করে প্রয়োজন মিটাতে পারেন, সে জন্য ব্যবহারিক আরবী শব্দভান্ডার ও তার কিছু ব্যবহার মূল আলোচনা শেষে যুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া অত্র বইটিতে গুরুত্বপূর্ণ মাসনূন দু’আও অর্থসহ যুক্ত করা হয়েছে।
আশা করি, অত্র বইটি সুষ্ঠভাবে হজ্জ/উমরা সম্পূন্ন করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশি সম্মানিত হজ্জযাত্রী ও উমরাকারীগণ সহযোগী হবে, ইনশা’আল্লাহ।
দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণ লাভের একমাত্র উপায় হচ্ছে মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি । আল্লাহর সন্তুষ্ট লাভের মাধ্যম হলো, আল্লাহ প্রদত্ত ও তার রাসূল (সা.) প্রদর্শিত বিধান মেনে নির্ভেজাল ঈমান এবং নেক আমল, সর্বোপরি আল্লাহর কাছে দিনে-রাতে দুআ করা। কুরআন মাজীদে বর্ণিত দু'আ-ই সর্বোত্তম দু'আ ।
আর নবী-রাসূলগণ পৃথিবীর সকল দু'আ করতে উৎসাহ ও নির্দেশনা প্রদান করতেন । রাববানা' বা হে আমাদের রব! কুরআন মাজীদের এ আকুতির দু'আগুলো একত্রিত করে পকেট সাইজে সংকলনের চেষ্টা করা হয়েছে। যাতে সকল মানুষ সব সময় পকেটে রেখে সুযোগমত দু'আগুলো জেনে বুঝে মুখস্থ করে আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করতে পারে ।
আল্লাহ তা‘আলা যে কাজসমূহ করতে কঠোরভাবে নিষেধ করেছেন তা পরিষ্কারভাবে কুরআনে ব্যক্ত ও পুনর্ব্যক্ত করেছেন। আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যমে এ দুনিয়ায় সাফল্য লাভ ও পরকালে বেহেশতে যাওয়ার লক্ষ্যে ন্যূনতম কী করতে হবে ও কী বর্জন করতে হবে, তারই বিস্তারিত আলোচনা এ পুস্তকে করা হয়েছে। আল্লাহ বলেন, ‘যা নিষেধ করা হয়েছে, তার মধ্যে যা গুরুতর তা হতে বিরত থাকলে তোমাদের লঘুতর পাপসমূহ মুছে দেব এবং তোমাদেরকে সম্মানজনক স্থানে পৌঁছে দেব।’ (৪ : ৩১)
"আল্লাহর ইবাদাত করার জন্য ইসলামের মূল বিষয়গুলে প্রয়োজনীয় দু'আ এবং অন্যান্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, যা একজন মুসলিম নর বা নারীকে ইসলাম অনুশীলন করার জন্য জানা ও স্মরণ রাখা প্রয়োজন হয়; সেগুলোর আরবী পাঠ উচ্চারণ, অর্থ ও শব্দার্থসহ সংক্ষেপে ইংরেজী ও বাংলায় এ গ্রন্থে উপস্থাপিত হয়েছে। গ্রন্থটির বিন্যাস ও উপস্থাপনায় স্বাতন্ত্র্য বৈশিষ্ট্য রয়েছে, পাঠক তা সহজেই উপলব্ধি করতে পারবেন। বইটির মান, নির্ভরযোগ্যতা এবং ব্যাপক চাহিদার বিষয় বিবেচনা করে আমরা এ বইটি প্রকাশ করছি।
আমরা আশা করি, বইটি দ্বারা পাঠক উপকৃত হবেন। ইসলাম বুঝে অনুশীলন করার জন্য গ্রন্থটি যদি কাউকে উপকার ও অনুপ্রাণিত করে তাহলে আমাদের প্রচেষ্টা সার্থক হয়েছে বলে বিবেচিত হবে। আল্লাহ আমাদের বিনীত প্রচেষ্টা কবুল করুন এবং পরকালে এটিকে আমাদের নাজাতের (মুক্তির) এক অসীলা বানিয়ে দিন ।
প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর জন্য ফরজ ইবাদাতের পদ্ধতি এবং প্রয়োজনীয় দুআ-কালাম জানা আবশ্যক। এ বইটিতে সংক্ষেপে মুসলিম ইবাদাতের পদ্ধতি, প্রয়োজনীয় দুআ-কালাম, লা-ইংরেজীতে তাদের উচ্চারণ এবং অর্থ দেয়া হয়েছে। এর দ্বারা সম্মানিত পাঠক উপকৃত বাংলা- হতে পারবেন বলে আমাদের বিশ্বাস।"
"আল্লাহর ইবাদাত করার জন্য ইসলামের মূল বিষয়গুলে প্রয়োজনীয় দু'আ এবং অন্যান্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, যা একজন মুসলিম নর বা নারীকে ইসলাম অনুশীলন করার জন্য জানা ও স্মরণ রাখা প্রয়োজন হয়; সেগুলোর আরবী পাঠ উচ্চারণ, অর্থ ও শব্দার্থসহ সংক্ষেপে ইংরেজী ও বাংলায় এ গ্রন্থে উপস্থাপিত হয়েছে। গ্রন্থটির বিন্যাস ও উপস্থাপনায় স্বাতন্ত্র্য বৈশিষ্ট্য রয়েছে, পাঠক তা সহজেই উপলব্ধি করতে পারবেন। বইটির মান, নির্ভরযোগ্যতা এবং ব্যাপক চাহিদার বিষয় বিবেচনা করে আমরা এ বইটি প্রকাশ করছি।
আমরা আশা করি, বইটি দ্বারা পাঠক উপকৃত হবেন। ইসলাম বুঝে অনুশীলন করার জন্য গ্রন্থটি যদি কাউকে উপকার ও অনুপ্রাণিত করে তাহলে আমাদের প্রচেষ্টা সার্থক হয়েছে বলে বিবেচিত হবে। আল্লাহ আমাদের বিনীত প্রচেষ্টা কবুল করুন এবং পরকালে এটিকে আমাদের নাজাতের (মুক্তির) এক অসীলা বানিয়ে দিন ।
প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর জন্য ফরজ ইবাদাতের পদ্ধতি এবং প্রয়োজনীয় দুআ-কালাম জানা আবশ্যক। এ বইটিতে সংক্ষেপে মুসলিম ইবাদাতের পদ্ধতি, প্রয়োজনীয় দুআ-কালাম, লা-ইংরেজীতে তাদের উচ্চারণ এবং অর্থ দেয়া হয়েছে। এর দ্বারা সম্মানিত পাঠক উপকৃত বাংলা- হতে পারবেন বলে আমাদের বিশ্বাস।"
তাকওয়া’ কুরআন মাজীদের একটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ পরিভাষা।
আমাদের ব্যক্তিগত জীবনের সাথে তাকওয়ার সম্পর্ক অত্যন্ত নিবিড়। সকল নবী-রাসূল এ বিষয়ে সমসাময়িক যুগের লোকদের সতর্ক করেছেন এবং তাকওয়াভিত্তিক জীবন গড়তে আহ্বান জানিয়েছিলেন । এটি এমন একটি বিষয়, যা সকল কল্যাণের সমষ্টি । একে বাদ দিয়ে কল্যাণের চিন্তাও করা যায় না।
অথচ এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর আজো কুহেলিকার আবরণ রয়েছে , যা ভেদ করে সত্যিকারভাবে আল্লাহভীতি সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করা অত্যন্ত কষ্টসাধ্য ব্যাপার ।
এই বইটিতে তাকওয়ার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা, তাকওয়া ও মুত্তাকীদের পরিচয়, মুমিন জীবনে তাকওয়ার দাবি, লিবাসুত তাকওয়া'র পরিচয়, ব্যক্তি ও সামষ্টিক জীবনে তাকওয়ার ফলাফল, তাকওয়া অর্জনের পদ্ধতি, তাকওয়ার পথে অন্তরায়, তাকওয়া যাচাই করার উপায় এবং তাকওয়া না থাকার মারাত্মক পরিণতি সম্পর্কে বিশেষভাবে কুরআন ও হাদীসের আলোকে আলোচনা তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে। আশা করি,বইটি আমাদের তাকওয়া সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান লাভ করতে সাহায্য করবে ইনশাআল্লাহ এবং তাকওয়ার ব্যাপারে আমাদের সমাজে যেসব ভ্রান্তি ও কালো পর্দার আবরণ রয়েছে , তা ভেদ করে সত্যিকার তাকওয়ার পথে এগিয়ে যেতে আলোর ভূমিকা পালন করবে।
বইটি পাঠে কেউ যদি সামান্যতম উপকৃত হন তাহলে আমার শ্রম সার্থক হবে।
আল-কুরআনের ভাষা আরবী, আমাদের মাতৃভাষা বাংলা হওয়াতে আরবীর উপর আমাদের দক্ষতা কম। আরবী থেকে বাংলায় অনুবাদের জন্য এদেশের বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ ও ইসলামী_বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবী বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমানের নেতৃত্বে একটি উচ্চ পর্যায়ের সম্পাদনা বোর্ডের দীর্ঘ দিনের সমন্বিত প্রয়াস এবং বিশেষজ্ঞদের সার্বিক তত্ত্বাবধানে সঠিক অর্থ ও ব্যাখ্যাসহ পরিপূর্ণ অভিধান ‘আল-মুনীর আরবী-বাংলা অভিধান‘। পরিপূর্ণ অভিধানের সবগুলো বৈশিষ্ট্যই রয়েছে আল-মুনীর আরবী-বাংলা অভিধানে। ৪০,০০০ (চল্লিশ হাজার)-এর অধিক শব্দ এতে স্থান পেয়েছে।<br> মাদ্রাসা, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, মসজিদের খতীব ও ইমামসহ কুরআন হাদীসের জ্ঞান পিপাসুদের জন্য অতীব প্রয়োজনীয় এবং সংরক্ষন উপযোগী।
শান্তির দূত মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (সা.)’ বইয়ে মূলত, রাসূলের জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে আমাদের জন্য কী শিক্ষা রয়েছে তা তুলে ধরা হয়েছে । এ ছাড়াও রয়েছে তাঁর জীবনের গুরুত্বপূর্ণ কিছু খন্ডচিত্র যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের জন্য খুবই অনুসরণীয় । মানুষের জীবনঘনিষ্ঠ রাসূলের কিছু বাণীও এতে স্থান পেয়েছে । যার অনুসরণে সত্যিই আল্লাহর অনুগ্রহপ্রাপ্ত একজন বান্দাহর জীবনযাপন করা সম্ভব । দ্ব্যর্থহীনভাবে বলা যায়, রাসূলের জীবন বিশাল সমুদ্রের মতো । জীবনের এমন কোনো দিক বা বিভাগ নেই, যা রাসূলের জীবনের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়নি । তাইতো তিনি হলেন শেষ নবী ও রাসূল । আর আল্লাহর ঘোষণায় তিনি হলেন মানবজাতির জন্য ‘উসওয়াতুন হাসানা’ বা সর্বোত্তম আদর্শ ।তাই তাঁর জীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে আমাদের প্রতিনিয়ত অধ্যায়ন করা দরকার । জীবনের বাঁকে বাঁকে কেবল তার অনুসরণের মাধ্যমে পাওয়া সম্ভব একটি শান্তির সমাজ । আশা করি, সুধি পাঠক অত্র বই অধ্যায়নের মাধ্যমে রাসূলের সীরাতের উপর জ্ঞান অর্জন এবং বাস্তব জীবনে তার অনুসরনে দুনিয়ার শান্তি ও আখেরাতের মুক্তির পথ সুগম হবে, ইনশা’আল্লাহ ।
মহাগ্রন্থ আল-কুরআন মানবজাতির প্রতি মহান স্রষ্টার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ সর্বশেষ ঐশী প্রত্যাদেশ; ইসলামের চিরন্তন মু‘জিযা, যার অলৌকিকত্ব চিরকাল অম্লান হয়ে থাকবে। তার শৈল্পিক সৌন্দর্য, সাহিত্যমান আরব দেশের কবি-সাহিত্যিকদের মুগ্ধ করেছে। এর মতো গ্রন্থ রচনা করতে তাঁরা যে চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছিলেন, সেক্ষেত্রে তাঁরা সম্পূর্ণ অক্ষম হয়ে নির্দ্বিধায় এ কথা ঘোষণা দিতে বাধ্য হয়েছেন যে, এটা মানুষের রচিত কোনো গ্রন্থ নয়। বর্তমানকালে বিজ্ঞানের চরম উৎকর্ষের যুগেও কুরআন এক অলৌকিক জ্ঞানের মহাসাগর। কুরআন ও বিজ্ঞানের মধ্যে মিল ও সামঞ্জস্য যে কোনো বিচারে বিস্ময়কর। এক্ষেত্রে কুরআন বিশ্ববাসীর সামনে একটি চ্যালেঞ্জ। আজকের বিজ্ঞানীরা এ পর্যন্ত যা কিছু আবিষ্কার করতে সক্ষম হয়েছেন, এমনকি যেসব প্রশ্নের জবাব অনুসন্ধান করতে গিয়ে মানুষের অনুধাবনশক্তি নির্বাক হয়ে আছে, সেসব জটিল প্রশ্নের উত্তর পবিত্র কুরআন প্রায় দেড় হাজার বছর পূর্বেই অত্যন্ত নিখুঁতভাবে বলে দিয়েছে। বিজ্ঞানের দৃষ্টিাকোণ থেকে আল-কুরআনের অলৌকিক বিষয়গুলো সবিস্তারে আলোচনা করা হয়েছে অত্র বইয়ে। কুরআনিক সায়েন্সেস এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সিলেবাসের সহায়ক হিসেবে বইটি অতীব প্রয়োজনীয়। তাছাড়া আমার বিশ্বাস যে, কৌতূহলী চিন্তার পরিবর্তনে এ বইটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে, ইনশা’আল্লাহ।
বিগত শতাব্দীগুলিতে খ্রিস্টীয় ধর্মের অধিকাংশ অনুসারী অন্য ধর্মালম্বীগণের ধর্মবিশ্বাস নিয়ে গুরুত্বের সঙ্গে চিন্তাভাবনা করতে তেমন কোনো রকম ইচ্ছুক ছিলেন না। লিপিবদ্ধ মানব ইতিহাস থেকে দেখা যায় যে, রাজনীতির সঙ্গে ধর্মীয় সম্পৃক্ততা গভীরভাবে সম্বন্ধিত ছিল- এমনকি রাষ্ট্রধর্মের প্রতি আনুগত্য নাগরিকগণের দায়িত্ব বলে পরিগণিত হতো এবং রাষ্ট্রধর্ম পরিত্যাগ রাষ্ট্রদ্রোহিতা হিসেবে বিবেচিত হতো। অধিকাংশ ক্ষেত্রে, বিশেষত:, যখন খ্রিস্টধর্ম ও ইসলাম বিবেচ্য বিষয় ছিল এবং যে ধর্মবিশ্বাস ছিল শত্রুপক্ষের ও ভ্রান্ত বলে বিবেচিত - তখন এ বিষয়ে তাদের কোনো রকম আগ্রহ থাকার প্রয়োজনই বা কি? নিজ নিজ ধর্ম পালনের স্বাধীনতা আধুনিক কালের একটি কাঙ্ক্ষিত উন্নয়নসূচক এবং এটিকে ক্রমশঃই অধিক হারে মানবাধিকার হিসাবে বিবেচনা করা হচ্ছে।তবে, অতীতে খ্রিস্টধর্মের অনুসারী ও মুসলিমগণের মধ্যে যে নিন্দাবাদ বিনিময় হয়েছে- অধিকাংশ আধুনিক পশ্চিমার কাছে তা কিছুটা বিস্ময়কর ও অভাবিতপূর্ব প্রতীয়মান হবে। উপরোক্ত প্রেক্ষাপটে আমাদের আলোচ্য পুস্তকটি মূল্যায়িত হওয়া দরকার। বইটি লেখকের ইসলামের প্রতি এবং যিনি মানুষের জন্য কুরআন এনেছেন, ইসলামের সেই নবী মুহাম্মদ (স) এর প্রতি গভীর অনুরাগ থেকে অস্তিত্ব লাভ করেছে। বহুকাল ধরে এই অসামান্য মানুষটির উপর যে স্তূপীকৃত কুৎসা, নিন্দাবাদ ও অমর্যাদা নিক্ষেপ করা হয়েছে এটি তার প্রতিবাদ। এই পুস্তকটি পাঠকের দৃষ্টিতে এই মহামানবের একটি অন্যবিধ প্রতিকৃতি সহজলভ্য করেছে- যাতে চিত্রিত হয়েছে এক মহানায়কের প্রতিচ্ছবি, যিনি তাঁর নেতৃত্বের মাধ্যমে মানবাত্মা ও মানবসমাজকে এমনভাবে গ্রন্থিত ও উদ্বুদ্ধ করেছেন যে, এর ফলশ্রুতিতে আমরা আমাদের আজকের এই বিশ্ব পেয়েছি। লেখক এই বইটিতে বহু সাক্ষ্যপ্রমাণ সংগ্রহ ও উপস্থাপন করেছেন যা হৃদয়গ্রাহী- যাতে আছে মুসলিম, অমুসলিম বহু মনীষীর প্রসংশা যেখানে তাঁরা মুহাম্মদ (স)-এর অসামান্য অর্জনগুলোর জন্য তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা ও প্রশংসা নিবেদন করেছেন। এই বইয়ে সমূহ প্রমাণাদি উপস্থাপিত হয়েছে, যা থেকে দেখা যায় যে, বহু খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বী এখন উপলব্ধি করছেন যে, তাদের ধর্মবিশ্বাস তাদেরকে মুহাম্মদ একজন ভন্ড- (নাউজুবিল্লাহ) নবী কিংবা প্রতারক (নাউজুবিল্লাহ) ছিলেন এ কথা ভাবতে শেখায় না। এটিও তাঁরা অনুধাবন করছেন যে, একজন গোঁড়া খ্রিস্টধর্মাবলম্বীর ধর্মবিশ্বাস এবং ব্যক্তি মুহাম্মদ (স) ও তাঁর গুণাবলির স্বীকৃতি প্রদানের ভেতর কোনো বিরোধ নেই। এই বই প্রাচ্যবিদ, পন্ডিতগণ, খ্রিস্টান মিনিস্টার, রাজনীতিবিদ, ইহুদি ধর্মবিশ্বাসী, নাস্তিক, উচ্চ শিক্ষিত বর্তমান ও ইতিহাস থেকে বহু উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্বের মিলনমেলা, যাঁরা নবী মুহাম্মদ সম্পর্কে তাঁদের নিজস্ব ভাবনা ও প্রসংশা লিপিবদ্ধ করেছেন। এই পুস্তকের পত্রপুঞ্জ তাই এই বিষয়টির সাক্ষ্য দেয় যে, বর্তমানে মানবতা যদিও কঠিন এক সময় পার করছে, তথাপি মানুষের সৌহার্দ্য ও উদারতা নিঃশেষ হয়ে যায়নি- এবং এটিই আমাদের সকলের জন্য সুন্দর আগামীর বার্তাবহ।
মক্কা-মদীনার সম্মানিত খতীবগণের প্রদত্ত এই খুতবাগুলো অত্যন্ত সমৃদ্ধ, আকর্ষণীয় ও দিক-নির্দেশনামূলক। মুসলিম মিল্লাতের প্রতি তাদের সময়োপযোগী হেদায়াতী বক্তব্য আল্লাহর কিতাব ও রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সহীহ সুন্নাহর ভিত্তিতেই হয়ে থাকে। তাদের অভিভাষণের মূল সুর হচ্ছে তাওহীদ তথা আল্লাহকে তাঁর কর্তৃত্ব ও ক্ষমতায় একক মর্যাদা দিয়ে জীবনের সকল ক্ষেত্রে এককভাবে তাঁকে মানা। হারামাইনের খতীবগণ দুনিয়ার মানুষকে এক আল্লাহর ওপর নিরঙ্কুশ বিশ্বাস ও আনুগত্যের দিকে নিরন্তর আহ্বান জানান। তাদের খুতবায় থাকে তাকওয়া তথা আল্লাহকে ভয় করে চলার ভিত্তিতে মুসলিমদের ব্যক্তি জীবন, পারিবারিক ও সামষ্টিক জীবন পরিচালনার সঠিক দিক-নির্দেশনা। তারা আধুনিক জীবনোপকরণ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইত্যাদি বিষয় সঠিক পন্থায় ব্যবহার এবং গোনাহ থেকে বেঁচে থাকতে মানুষকে সজাগ করেন। চলমান বিশ্ব পরিস্থিতির আলোকে মুসলিমদের করণীয় ও বর্জনীয় সম্পর্কে আলোকপাত করেন। বিশেষ করে শিরক-বিদ‘আত থেকে মুক্ত হয়ে সঠিক ঈমান ও আমলের দিকে মুমিনদের প্রেরণা যুগিয়ে যাচ্ছেন। তারা মানুষকে উন্নত নৈতিকতা ও পরিশুদ্ধ জীবনের অধিকারী হয়ে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং দুনিয়া ও আখিরাতে সফলতা লাভের জন্য উদ্বুদ্ধ করে থাকেন।বইটি সর্ব মহলে সমাদৃত এবং অতি প্রয়োজনীয়।
"শিশুর উপহার আমার ছোটবেলা’ ১০ বছর পর্যন্ত শিশুর আনন্দঘন স্মৃতিময় দিনগুলোর স্মারক।
১০ বছরের শিশুকে নামাযের জন্যে শাসন করতে বলেছে। এর পূর্বে সোহাগ ভালবাসা আর দরদ দিয়ে শিশুকে গড়ে তুলতে হবে। পিতামাতা অথবা আইনগত অভিভাবকের কাছে শিশুর অনেক অধিকার আছে। অভিভাবকেরও দায়িত্ব অনেক।
শিশুর এই স্মারকে সেসব দায়িত্বের প্রতি কুরআন হাদীসের উদ্ধৃতি দিয়ে পথনির্দেশ করা হয়েছে। আমাদের সমাজের অধিকাংশ মানুষ তার বংশধারা বলতে পারে না। বড়জোর দাদা পর্যন্ত বলেই শেষ। এ বইয়ের মাধ্যমে এ সমস্যারও একটি সমাধান হবে। জন্ম নিবন্ধন শিশুর একটি অধিকার। জন্ম নিবন্ধীকরণের মত গুরুত্বপূর্ণ কাজটিও এর মাধ্যমে সহজেই সমাপ্ত হবে।
শিশুর পরিচয় সম্পর্কে এখানে তাৎপর্যময় নির্দেশনা রয়েছে। শিশুর জন্ম থেকে ১০টি বছরে একজন শিশুর জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ঘটে যায়। ঘটনাবহুল স্মৃতিময় বিষয়গুলো এ বইয়ে লিপিবদ্ধ করে রাখলে আপনার শিশুর পরবর্তী জীবনে অনেক কাজে আসবে।
আশা করি, শিশুর উপহার আমার ছোটবেলা বইটি আপনার শিশুর জন্য সুন্দর, সফল ও আদর্শ জীবন গড়ার মাইলস্টোন হবে, ইনশা’আল্লাহ।"
"আল্লাহ প্রদত্ত ও রাসূল (সা.) প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী জীবন পরিচাণনা এবং অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য আমরা প্রতিনিয়ত অনেক আমল করে থাকি। সহীহ আমলের জন্য সহীহ ইলম অতীব প্রয়োজন। মহাগ্রন্থ আল-কুরআনের ব্যাখ্যা হিসেবে সহীহ হাদীসের গুরুত্ব অপরিসীম। হাদীসের বিস্ময় ও বিশুদ্ধ হাদীসগ্রন্থ ‘হাদীসে আরবাঈন’ বা চল্লিস হাদীস ইমাম নববীর অসাধারণ ও কালজয়ী এক বিখ্যাত গ্রন্থ; যা হাদীেস জগতে বিরাট স্থান দখল করে আছে। এ অমূল্য গ্রন্থের অসংখ্য ব্যাখ্যাগ্রন্থ বিভিন্ন ভাষায় প্রকাশিত হয়েছে এবং বিভিন্ন ভাষার মানুষকে আকৃষ্ট করেছে। এর মাঝে প্রখ্যাত গ্রন্থ জামি’উল উলূম ওয়াল হিকাম যা ইবনু রজব হাম্বলী (রহ.) রচনা করেছেন। ইক্ত গ্রন্থে তিনি ইমাম নববীর নির্বাচিত ৪২টি হাদীসের সাথে আরো ৮টি হাদীস সংযুক্ত করে মোট ৫০টি সহীহ হাদীস তার গ্রন্থে উল্লেখ্য করেছেন।
লেখক তা‘মীরুল মিল্লাত কামিল মাদরাসার সিনিয়র প্রভাষক (আরবি) শাইখ আব্দুল জব্বার অক্লান্ত পরিশ্রম করে ‘জামি’উল উলূম ওয়াল হিকাম’গ্রিন্থের অনুকরণে প্রঙ্গার খনি চল্লিশ হাদীস বইটির ব্যাখ্যা গ্রন্থ রচনা করেন।
দ্বীন-ইসলামের কক্ষপথ হিসেবে বিশেষিত অথবা ইসলামের অর্ধাংশ কিংবা এক-তৃতীয়াংশ বা অনুরূপ বলে আখ্যায়িত ও নির্বাচিত এ হাদীসগুলোর সাথে হিদায়াত-প্রত্যাশি সকল মুসলিম পাঠক ভাই ও বোনের নিবিড় সম্পর্ক গড়ে তুলবে, ইনশা’আল্লাহ। "
"শিরকমুক্ত তাওহীদদীপ্ত সুন্নাহর কাঠামোয় সম্পাদিত আক্বিদা-বিশ্বাস, কথা ও কর্ম মহান আল্লাহর কাছে ইবাদতরূপে স্বীকৃত। ইবাদতের ভেতরের অবকাঠামো হবে তাওহীদের আর বাইরের কাঠামো হবে সুন্নাহর।
মানুষের প্রচলিত চলার পথে অনেক শির্ক ও বিদ্আত রয়েছে। এই বইটিতে কুুরআন ও হাদীসের সেই শিরক ও বিদআত বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। শির্ক ও বিদ্আতের অন্ধকার থেকে জ্যেতির্ময়
তাওহীদের দিকে পথ হারা মানুষকে সঠিক পথ দেখানোর উদ্যেশ্যেই বইটি প্রস্তুত করা হয়েছে, যা মানুষের জীবনকে ইসলামের পথে চলার ক্ষেত্রে নিরন্তর অনুপ্রেরণা যোগাবে।"
"একজন মুমিনকে প্রতিদিন কী কাজ করতে হবে
এ বিষয়ে কুরআন ও সুন্নাহ্তে বিস্তারিত নির্দেশনা রয়েছে। এগুলো বিক্ষিপ্ত ও বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আছে। তাই আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও নিয়মিত এ কাজগুলোর অনুশীলন অনেকের জন্যে কষ্টসাধ্য। আমরা সহজে যেন প্রতিদিনের নির্ধারিত আমল তথা কাজগুলো করতে পারি সে জন্যে কুরআন ও সুন্নাহ্ ভিত্তিতে বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে থাকা আমলগুলো একত্রে সন্নিবেশিত করার চেষ্টা করা হয়েছে এ পুস্তিকাটিতে।
আজকের দিনটিই আমাদের কিছু করার দিন। পার্থিব জীবনের জন্যে যা করা প্রয়োজন, আমরা তা করবো। তবে মৃত্যুর পরবর্তী স্থায়ী জীবনের জন্যেও কাজ করতে হবে। আগামিকালের অপেক্ষা করা যাবে না। আগামিকালটি আমাদের কারো কারো জীবনে নাও আসতে পারে।বইটি অধ্যয়ন ও অনুসরণের মাধ্যমে আল্লাহর রঙে নিজেদের রঙিন করতে পারলেই আমার পরিশ্রম সার্থক হবে, ইনশাআল্লাহ।"
"সর্বশ্রেষ্ঠগ্রন্থ আল-কুরআন মহান আল্লাহ প্রদত্ত অজয়-অক্ষ এক সার্বজনীন মুজিযা, যা রয়েছে মহান আল্লাহর একান্ত তত্ত্বাবধানে । সমগ্র মানব জাতির তাবৎ মেধা ও পান্ডিত্য এ মহাগ্রন্থের মোকাবিলা করতে অক্ষম অপারগতা এ মহাসত্যটিই কালান্তরে প্রতিষ্ঠিত হয়ে আছে । এর পরেও ভারতের আদালতে পবিত্র কুরআনের ৯টি সূরার ২৬টি আয়াত পরিবর্তনের রিট করা হয়েছে, যা চরম বিষ্ময় ও উৎকন্ঠার জন্ম দিয়েছে ।
১৩-০৩-২০২১ তারিখে ভারতের আদালতে আল-কুরআনের ২৬টি আয়াত পরিবর্তনের রিট দাখিল করা হয় । গোটা মুসলিম ইম্মাহ উক্ত রিটের প্রতিবাদে মূখর ।
এমতাবস্থায় “আল-কুরআনের বিশেষত্ব” এবং “আল-কুরআনের পরিচয়, গুরুত্ব ও ফযিলত” রিটে উল্ল্যেখকৃত ধারাবাহিকভাবে ২৬টি আয়াতে কারীম, বাংলা অনুবাদ, ইংরেজি অনুবাদ এবং সংক্ষিপ্ত মূল্যায়ন অত্র সংক্ষিপ্ত পুস্তিকায় তুলে ধরা হয়েছে ।
পাশাপাশি “মানবতার মুক্তির সনদ আল-কুরআন” এবং “হক কথা” শিরনামে লেখক মোহাম্মদ আমজাদ হোসেন চৌধুরীর লেখা ২টি সংক্ষিপ্ত অথচ সারগর্ভ আলোচনা অত্র সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে।
আশা করি, মুসলিম উম্মাহ এ সংক্ষিপ্ত পুস্তিকার মাধ্যমে আল-করআন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞান অর্জনেএবং বাতিলের অযৌক্তিক অবাস্তব ও উদ্যেশ্যমূলক অপচেষ্টার ব্যাপ্যারে সজাগ ও সচেতন হবেন । এর মাধ্যমে পাঠকবৃন্দ আল-কুরআনে জেনে বুঝে অধ্যায়ন, অনুধান মানুষের মাঝে প্রচার এবং আল-কুরআনের দাবি মেনে জীবন গঠনে সচেষ্ট হবেন, ইনশা’আল্লাহ ।"
"রমাদান। ১৪৪১ হিজরি। ২০২০ খ্রিস্টাব্দ। গোটা দুনিয়া মহামারি করোনার আতঙ্কে আড়ষ্ট। পৃথিবী যেন এক মৃত্যুপল্লী। সচেতন সাধারণ মানুষের মাঝে জীবন নিয়ে এক সার্বক্ষণিক শঙ্কা পেয়ে বসেছে আর মৃত্যুচিন্তা যেন প্রবল থেকে প্রবলতর হচ্ছে। পৃথিবীর ইতিহাসে এমন মহামারি নতুন কিছু নয়। তবে এটি একটি বিশেষ সময়কাল। বর্তমান পরিস্থিতিতে আমাদেরকে শঙ্কা নয়, সচেতনতা ও সাবধানতার মাঝে বিশ্বাসপূর্ণ জীবন যাপন করতে হবে।আমাদের চিন্তার আকাশ যখন ঘনমেঘে ঢাকা, ঠিক সে সময়েই রমাদান এসেছে জীবন ও জগতকে আল্লাহর রঙে রঙ্গীন করার বাস্তবমুখি এক কর্মসূচি নিয়ে। এ সময়কালটি বহুমাত্রিক বৈশিষ্ট্যমন্ডিত ইবাদাতের বসন্ত হিসেবে পরিচিত।
গৃহবন্দিত্বের রমাদানে অন্য বছরের চেয়ে অনেক কিছু নিয়ে চিন্তা করার সুযোগ হয়েছে। বিষয়গুলো এ বইটিতে তুলে ধরা হয়েছে । এ বইটিতে রমাদানের প্রতিটি আমল ও আমলের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে ।
আশা করি এই বইটি পাঠককে রমাদানের আমল সর্ম্পকে ধারণা দিবে এবং আরো বেশি আমল করার জন্য অনুপ্রেরণা যোগাবে, ইনশা’আল্লাহ ।
কুরআন কীভাবে আমাদের জীবনের কথা বলে, কীভাবে আমাদের জীবনে কুরআন হয়ে উঠতে পারে আলোর দিশা, কুরআনের আয়াতগুলো থেকে কীভাবে আমরা আহরণ করতে পারি মণি-মুক্তো, কীভাবে কুরআন আমাদের চিন্তার জগতে আনতে পারে নতুন মাত্রা— পাঠক পরিচিত হবে সেরকম একটা ধারার সাথে। উঁহু, গতানুগতিক গদ্য বা খটমটে প্রবন্ধ নয়, প্রতিটা অধ্যায়ে পাঠক দেখতে পাবে তার জীবনের প্রতিচ্ছবি, জীবন থেকে নেওয়া ঘটনা অথবা চারপাশের চিরচেনা জগতের সাথে কুরআন কীভাবে ওতপ্রোতভাবে সম্পর্কিত। জীবনের গল্প পড়তে পড়তে পাঠক ঢুকে পড়বে কুরআনের ভাবনার জগতে, সেই জগত থেকে আলো ধার করে পাঠক আবার ফিরে আসবে জীবনের ধারায়— ‘কুরআন থেকে নেওয়া জীবনের পাঠ’ বইটা সাজানো ঠিক এভাবেই, আলহামদুলিল্লাহ