Books & Stationery

You have no items in your shopping cart.

Filter By Brand
Filter By Vendors
Discount Applied
Filter By Rating
 

প্রি-অর্ডার বই

Sort by
Display per page

চিরকুটে অভিলাষ

আমি চাই তুমি কাঁদো,
চিৎকারে ফেটে চৌচির হোক এই আকাশ;
কিন্তু তোমার চোখে এক ফোঁটা জল না আসুক।
এ আমার সুপ্ত বাসনা;
এ আমার এ জন্মের সাধ;
আমি তোমার দুঃখ দেখতে চাই।

তিথিডোরে (হার্ডকভার)

একটি প্রেম, একটি ধর্ষণ এবং অতঃপর...

গল্পটা মিলির নির্বাসনের।

মারুফের অপ্রাপ্তির।

রিটার অসুখের।

তন্ময়ের ভালোবাসার।

অ্যানির উচ্চবিলাসিতার।

রাকিবের লিপ্সার।

আর...

বেলাভূমি (হার্ডকভার)

সময়টা অস্থির। তার নিজেরই কোনো গন্তব্য নেই। মানুষগুলোরও সেই দশা। তবে এদের মধ্যে কেউ কেউ মনে করে তারা গন্তব্যটা জানে। তাই ছুটে চলে। আবার কেউ কেউ মনে করে তারা খুঁজে পেয়েছে অনেকদিন পর। তারাও ছুটে যায়। কিন্তু আদতে কিছু মানুষ হয় সমুদ্রের মতো। তাদের বুকে উত্তাল ঢেউ। সেই ঢেউ তাদের বুকে জমা ইচ্ছে, স্বপ্ন, মানুষদের ছিটকে ফেলে। কখনও সামুদ্রিক ঝড়ের মতো অস্থির তারা, আবার কখনও ঝড়ের পর শান্ত প্রকৃতির মতো স্নিগ্ধ। এই উপন্যাসের মূল চরিত্র বেলাও তেমন।

কভিড-১৯ এই পৃথিবীতে নানা পরিবর্তন এনেছে। এর সবকিছু এখনও দৃশ্যমান না। কভিড যে আন্তর্জাতিক পর্যায় থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত সম্পর্কগুলোর ক্ষেত্রেও প্রভাব ফেলেছে তাতে সন্দেহ নেই। আমাদের প্রতিদিনকার যাপিত জীবন থেকে শুরু করে বিশ্বাস, আদর্শকেও প্রভাবিত করেছে মহামারি। কেউ মানিয়ে নিতে পারছে, কেউ পারছে না। কভিডের আগের জীবন আর পরের জীবন সম্পূর্ণ আলাদা। সেই বদলে যাওয়া জীবন নিয়েই এ বইয়ের গল্প।

সে গল্পের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে এক নারীর জীবন। কিংবা তার জীবনের কথাই ‘বেলাভূমি’র মূল গল্প। এ কালের এক নারীর বেড়ে ওঠা থেকে শুরু করে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করার প্রাথমিক পর্যায়ের গল্প বলে বেলাভূমি। তার জীবনের সঙ্গে মিশে থাকে সমাজের, সময়ের কিছু নিয়ম, আদর্শ, যাপিত জীবনের রীতি আর সেই রীতি ভাঙার ইচ্ছে। তাকে কখনো সাহায্য করে কভিড-পরবর্তী সময়। কখনো প্রশ্ন করে পুরোনো সম্পর্ক। আর নিয়মের নিগড়ে থেকে নিয়ম-ভাঙা সে নারী সমুদ্রের নোনাজলের মতো আছড়ে পড়ার জন্য খোঁজে এক টুকরো আশ্রয়।

হারিয়ে যাওয়ার নিয়ম নেই যেখানে (হার্ডকভার)

জীবন্ত কবর দিলে একটা মানুষের কেমন লাগে জানেন? আমি জানি।

আমি জানি কারণ আমাকে জীবিত অবস্থায় মাটি চাপা দেওয়া হয়েছে।

একবার দুবার নয়। তিনবার।

সে গল্পই বলতে চাইছি আপনাদের।

আমরা গিয়েছিলাম মহাকাল গ্রামে, নিখোঁজ দুই তরুণ-তরুণীর সন্ধানে।

মহাকাল গ্রাম কোথায়? আগে নাম শুনেননি? শোনার কথাও নয়।

স্বাধীনতার পরবর্তী কোনো ম্যাপে মহাকালের অবস্থান পাবেন না। নিজে নিজে মহাকালের পথ খুঁজে বের করতে গিয়ে লাভ নেই। শুধুমাত্র আগে থেকে যে মহাকালে গিয়েছে সে-ই জানে মহাকালের পথের নিশানা।

কিন্তু মহাকাল থেকে ফিরে আসে না কেউ।

তাহলে আমি কি করে ফিরে এলাম? হ্যাঁ, এই প্রশ্ন আপনার মনে আসতেই পারে।

আমার মনেও প্রশ্নটা এসেছে শত সহস্রবার। উত্তর খুঁজে পাইনি।

আপনি একটু চেষ্টা করে দেখবেন নাকি? দেখুন মহাকালের রহস্যভেদ করতে পারেন কি না।

তাদের চোখের ঘুম ভেঙে যাবে আবার কখন (হার্ডকভার)

মাকান্দো যাবেন?

স্যরি স্যরি! আসল মাকান্দো না, গরীবের মাকান্দো!

একটা আধবুনো জায়গা, যেখানে সারাবছর কমবেশি বৃষ্টি ঝড়ে, চারপাশে জঙ্গল, টিলার উপরে একটা ইংরেজ আমলের ডাকবাংলো। যাবেন নাকি?

ঝড় - বৃষ্টি - চিরহরিৎ বনাঞ্চল - আদিবাসীদের পল্লী - রহস্যময় মন্দির - বানের পানির ধাক্কায় নেমে আসা একটা মানুষখেকো শ্বাপদ - প্রত্নতত্ত্বের প্রফেসর - ফরেস্ট ডিপার্টমেন্টের দুই শিকারী আর  ঘুরতে আসা চার বন্ধু মিলে সরগরম একটা অভিযানে যাওয়া যায় কিন্তু।

যাবেন না?

বাংলোর বাবুর্চি ইউসুফের হাতের রান্না খেলে কিন্তু আঙুল চাটতেই থাকবেন।

তাও যাবেন না?

থাক! আপনার আর যেতে হবে না। নিওলিথিক পিরিয়ডের আতঙ্কের ভয় পেয়েছেন আপনি! ভয় পেলে কি আর অভিযান হয়?

জলের প্রতিভা (হার্ডকভার)

মধুজা কেবল ইংরেজি সাহিত্যের কৃতী ছাত্র নয়, চোখ আর চুলের সংকেতেও মেধাবিনী। সাহিত্য, সিনেমা, থিয়েটার আর সমুদ্র তার প্যাশন। আসক্তি ইন্টারনেটেও। আবার কখনও একলা ঘরে লেডি ম্যাকবেথ সেজে অভিনয় করে। বাংলাব্যান্ড ‘সামগান’-এর লিড গায়ক ও কলকাতার অন্যধারার ফিল্ম ও থিয়েটারের প্রতিভাবান অভিনেতা রাজশংকর তার হার্টথ্রব। কিন্তু রাজ ভালোবাসে টিভি সিরিয়ালের উঠতি নায়িকা রিমি সান্যালকে। রাগে, ঈর্ষায় উন্মাদ হয়ে যায় মধুজা। জড়িয়ে পড়ে পরপর খুনের ঘটনায়। পরিচিত একজনের মৃত্যু-সূত্রে তদন্তে নেমে শুরুতে নাজেহাল হয় ডিকে। কে এই রহস্যময়ী? ডিকে আশ্রয় নেয় কবিতার! শেষপর্যন্ত ডিকে কি হদিস পাবে মধুজার? কবিতা-প্রেম-সমুদ্র নিয়ে রুদ্ধশ্বাস প্রাপ্তমনস্ক মনস্তাত্ত্বিক রহস্য কাহিনি। 

গ্রিন কফি (হার্ডকভার)

আমাকে বলা হয়েছে এই বইটার একটা সার-সংক্ষেপ লিখে দিতে। উপন্যাস হলে ব্যাপারটা খুব সহজ হতো। কিন্তু এটা একটা গল্পসংকলন। অনেকগুলো আলাদা গল্পের সার-সংক্ষেপ অল্প কথার মাঝে লেখা কঠিন। তারথেকে বলা যায়, আমি কেমন গল্প লিখি এই বিষয়ে। আপনারা যারা ফেসবুকে আমার গল্প পড়েন তারা তো জানেনই। যারা প্রথম এই বই পড়বেন, তারাও জেনে ফেলবেন। আমার একটা সীমাবদ্ধতা হলো, আমি সহজ-স্বাভাবিক কিছু ভাবতে পারি না। আমার কল্পনা বাস্তব ছাড়িয়ে অদ্ভুত, আজগুবি, আশ্চর্জনক রাস্তায় চলে যায়। যেখানে মানুষ নিজেই নিজের বাড়ি ভাঙচুর করার দায়ে নিজের নামে মামলা করে, বিয়ের পর বউ-বাচ্চা না প্রসব করে ডিম পাড়ে, একটা মেয়ে অনেকগুলো প্রেমিকের সাথে একসাথে গ্রুপ খুলে প্রেম করে, কেউ ভার্জিন শব্দের অর্থ ভাবে সৎ, এক মেসের বড়োভাই আর তার প্রেমিকা প্রতিদিন রাতে বিশেষ কয়েকটা গান শোনে স্পিকারে, এরকম আরো উদ্ভট জিনিসপত্র।
বলছিলাম, আমার ফেসবুকে লেখা গল্পগুলোর কথা। এরকম নতুন আরো বেশকিছু গল্প নিয়েই এই ""গ্রিন কফি"" বইটি। যদি আপনি কল্পনার জগতের সীমা ছাড়িয়ে অন্য কোথাও চলে যেতে চান, সবকিছু ভুলে গিয়ে কিছু সময় আনন্দ পেতে চান, রম্য গল্পের অন্যরকম কিছু সৃষ্টি উপভোগ করতে চান, তাহলে এই বইটি আপনি কিনতে পারেন। আর যদি আপনি খুব সিরিয়াস, গুরুগম্ভীর কেউ হন, তাহলে এই বইটি আপনার না কেনাই ভালো হবে। গুরুত্বপূর্ণ কোনো মিটিংয়ের মাঝে উদ্ভট কিছু মাথায় এসে হুট করে হেসে ফেললে ব্যাপারটা আপনার ইমেজের জন্য অবশ্যই ভালো হবে না।
আমাকে বলা হয়েছে এই বইটার একটা সার-সংক্ষেপ লিখে দিতে। উপন্যাস হলে ব্যাপারটা খুব সহজ হতো। কিন্তু এটা একটা গল্পসংকলন। অনেকগুলো আলাদা গল্পের সার-সংক্ষেপ অল্প কথার মাঝে লেখা কঠিন। তারথেকে বলা যায়, আমি কেমন গল্প লিখি এই বিষয়ে। আপনারা যারা ফেসবুকে আমার গল্প পড়েন তারা তো জানেনই। যারা প্রথম এই বই পড়বেন, তারাও জেনে ফেলবেন। আমার একটা সীমাবদ্ধতা হলো, আমি সহজ-স্বাভাবিক কিছু ভাবতে পারি না। আমার কল্পনা বাস্তব ছাড়িয়ে অদ্ভুত, আজগুবি, আশ্চর্জনক রাস্তায় চলে যায়। যেখানে মানুষ নিজেই নিজের বাড়ি ভাঙচুর করার দায়ে নিজের নামে মামলা করে, বিয়ের পর বউ-বাচ্চা না প্রসব করে ডিম পাড়ে, একটা মেয়ে অনেকগুলো প্রেমিকের সাথে একসাথে গ্রুপ খুলে প্রেম করে, কেউ ভার্জিন শব্দের অর্থ ভাবে সৎ, এক মেসের বড়োভাই আর তার প্রেমিকা প্রতিদিন রাতে বিশেষ কয়েকটা গান শোনে স্পিকারে, এরকম আরো উদ্ভট জিনিসপত্র।
বলছিলাম, আমার ফেসবুকে লেখা গল্পগুলোর কথা। এরকম নতুন আরো বেশকিছু গল্প নিয়েই এই ""গ্রিন কফি"" বইটি। যদি আপনি কল্পনার জগতের সীমা ছাড়িয়ে অন্য কোথাও চলে যেতে চান, সবকিছু ভুলে গিয়ে কিছু সময় আনন্দ পেতে চান, রম্য গল্পের অন্যরকম কিছু সৃষ্টি উপভোগ করতে চান, তাহলে এই বইটি আপনি কিনতে পারেন। আর যদি আপনি খুব সিরিয়াস, গুরুগম্ভীর কেউ হন, তাহলে এই বইটি আপনার না কেনাই ভালো হবে। গুরুত্বপূর্ণ কোনো মিটিংয়ের মাঝে উদ্ভট কিছু মাথায় এসে হুট করে হেসে ফেললে ব্যাপারটা আপনার ইমেজের জন্য অবশ্যই ভালো হবে না।

ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স (পেপারব্যাক)

নেতা হতে হলে নেতৃত্বের গুণাবলি থাকা চাই। আর তাই নেতৃত্বের গুণাবলি বা লিডারশীপ স্কিল নিয়ে আজকাল বেশ আলোচনা হচ্ছে। একজন আদর্শ নেতার যে গুণটাকে গবেষকরা বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন, তা হলো ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স। অর্থাৎ, অপরের হৃদয়ের অনুভূতি বোঝার মানবীয় দক্ষতা।  মজার ব্যাপার হলো, হালের এই বিশেষ স্কিল নিয়ে আজ থেকে প্রায় সাড়ে চৌদ্দশো বছর আগেই কাজ করে গিয়েছেন আমাদের প্রিয় রাসূল মুহাম্মাদ । শুধু তাই নয়, নিজের পবিত্র জীবনে এই গুণের এমন সর্বোচ্চ ও সুচারু প্রয়োগ ঘটিয়েছেন যে, এখনো পর্যন্ত এ বিষয়ের কোনো একাডেমিক আলোচনা ক্ষেত্রবিশেষে তাঁর ধারেকাছেও পৌঁছাতে পারেনি। নবিজির সেই বিশেষ গুণটি নিয়েই আমাদের এই বই—ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স। এতে কোনো রকমের তত্ত্বকথা না কপচিয়ে নবিজির পবিত্র সীরাতের ঘটনাগুলোকে বাস্তবধর্মী দৃষ্টিকোণ থেকে আলোচনা করা হয়েছে। এতে আপনি সীরাতের ঘটনাগুলোকে ভিন্ন আঙ্গিকে ভাবতে পারবেন।
 এছাড়াও নিজের ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্সের অবস্থান বুঝার জন্যে বইটিতে একটি চেকলিস্ট দেওয়া হয়েছে—যা আত্মোন্নয়নের পথে আপনাকে আরও একধাপ এগিয়ে নেবে। সর্বোপরি বইটি একজন সচেতন প্র্যাক্টিসিং মুসলিমের জন্যে হবে উন্নত মানসিকতা গঠনের বুনিয়াদ, ইন শা আল্লাহ।

 

জান্নাতি জীবন (পেপারব্যাক)

মুমিনের জীবন সর্বদা সংগ্রাম মুখর। তাকে লড়াই করে যেতে হয় শয়তানের বিরুদ্ধে। লড়াই করে যেতে হয় নিজের নফসের বিরুদ্ধে। বেঁচে থাকতে হয় গুনাহ ও পাপ থেকে। এভাবে সে পরীক্ষিত হতে থাকে। সোনা যেমনিভাবে আগুনে পুড়ে আরও খাঁটি হয়, মুমিনের ব্যাপারটাও তেমনই। শয়তান এবং নফসের পাল্লায় পড়ে মুমিন গুনাহ করে। অতঃপর অনুতপ্ত হয়, ফিরে আসে মহান রবের অনুগ্রহের দিকে। আল্লাহ এমনটাই পছন্দ করেন। এজন্যেই তাওবার দরজা খোলা থাকবে কিয়ামত পর্যন্ত। প্রতিটি মুমিনের পরম আকাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য হলো জান্নাত। সেখানে যাবার সরলতম একটি উপায় হলো গুনাহ বর্জন এবং আখিরাতের পাথেয় উপার্জন। এভাবেই মুমিন লাভ করে জান্নাতি জীবন। প্রিয় পাঠক, আপনার হাতের এই বইটির নামকরণ ঠিক এ কারণেই। <br> দুনিয়াতে থেকেই কীভাবে জান্নাতি জীবন নিশ্চিত করা যায়, তারই একটা রোডম্যাপ বলা যেতে পারে বইটিকে। এ বইতে বর্ণিত গুনাহের তালিকা, সেগুলোর কার্যকারণ এবং তা থেকে পরিত্রাণের উপায়গুলো খুব সহজেই আপনার আমল-আখলাকের উন্নতিতে সহায়ক হবে ইন শা আল্লাহ।



সর্বশেষ অপার্থিব (পেপারব্যাক)

অজ্ঞতার গাঢ় অন্ধকার চিরে দুনিয়াতে এলো একচিলতে আলো। এ আলো আসলে ওহীর সুউজ্জ্বল রোশনাই। মানুষের মুক্তির দিশারী। এ আলোই কুরআন—মহান রবের চির অমলিন বাণী। কিন্তু শিরক-কুফর আর অজস্র ইজমের বিষাক্ত কাদায় ডুবে থাকা মানুষের মন ক্ষণে ক্ষণে এ মহান বাণীকে নিয়ে সন্দিহান হলো। ছুড়ে দিতে চাইল নানান চ্যালেঞ্জ। বিচিত্র সব প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে সৃষ্টি করতে চাইল ধোঁয়াশা। এ অপচেষ্টা যুগে যুগেই হয়েছে। কেউ স্রেফ প্রশ্ন ছুড়েছে। কেউবা ভুল বের করতে মরিয়া হয়েছে। তবু আজতক কারও অপচেষ্টাই আলোর মুখ দেখেনি। বরঞ্চ গুমড়ে মরেছে আঁধারেই। এদিকে কুরআনপ্রেমী বিদগ্ধজনরাও বসে থাকেননি। তারাও প্রমাণ করতে চেয়েছেন কুরআন স্রেফ ‘ধর্মগ্রন্থ’ নয়; বরং তা স্বয়ং বিশ্বপ্রতিপালকের অজর বাণী। চিরসত্য কুরআনের সত্যতার আলো ঝকঝকে দেয়ালটাকে লেখনীর মাধ্যমে চেনাতে চেষ্টা করেছেন অনেকেই। ‘সর্বশেষ অপার্থিব’ সেরকমই এক প্রেমময় প্রচেষ্টা।  নানামাত্রিক আলোচনা, যুক্তি আর খণ্ডনে সমৃদ্ধ এই বই চিন্তাশীল পাঠককে আরও একটু ভাবতে বাধ্য করবে। আর বিশ্বাসীর করতলে তা হবে এক শাণিত তরবারি।